

#ইরেকটাইল_ডিসফাংশন বা
#লিঙ্গ_উত্থানে সমস্যা বা যৌন অক্ষমতার কারণে বৈবাহিক জীবনে অশান্তি নেমে আসে- যার পরিণাম হতে পারে বিবাহবিচ্ছেদ। লিঙ্গ উত্থানে সমস্যাকে ইরেক্টাইল ডিসফাংশন বলে সংজ্ঞায়িত করেছেন। এ সমস্যা মানুষের ধারণার চেয়েও বেশি কমন। বয়স্কদের মধ্যে এর প্রাদুর্ভাব বেশি। ন্যাশনাল কিডনি অ্যান্ড ইউরোলজিক ডিজিজ ইনফরমেশন ক্লিয়ারিংহাউজ অনুসারে, ৪০ বছর বয়সের ৫ শতাংশ পুরুষ ইরেক্টাইল ডিসফাংশনের অভিজ্ঞতা লাভ করে, যা ৬৫ বছর বয়সের পুরুষদের ক্ষেত্রে ১৫ থেকে ২৫ শতাংশ। পুরুষদের অনিয়মিত ইরেক্টাইল ডিসফাংশনও হতে পারে। নিউ অরলিন্সে অবস্থিত টিউল্যান ইউনিভার্সিটি স্কুল অব মেডিসিনের অ্যাসোসিয়েট প্রফেসর এবং টাউরো ইনফার্মারির স্টাফ ইউরোলজিস্ট নিল বাউম বলেন, ‘যদি পুরুষেরা আপনাকে সত্য বলে, তাহলে জানবেন যে তারা জীবনে অন্তত একবার হলেও ইরেক্টাইল ডিসফাংশনে ভুগেছে।’ তিনি বলেন, ‘প্রত্যেকটি যৌনসহবাস পারফেক্ট নয়। ইরেক্টাইল ডিসফাংশন হলে যৌনসংগমের সুখ বিনষ্ট হয়।’ তিনি যোগ করেন, ‘একজন পুরুষের যৌন ক্ষমতা বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে কমে যেতে পারে।’ বর্তমান যুগে নানা প্রকার কুচিকিৎসা অপচিকিৎসা দ্বারা যৌন রোগের চিকিৎসা করে যেখানে বিফল সেখানে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা ভরসা দেয়।
ডা.মনিরা ইয়াসমিন
ডি.এইচ.এম.এস.ফেডারেল হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল ঢাকা
যেকোনো পরামর্শ ও চিকিৎসার জন্য যোগাযোগ করতে পারেন।
মোবাইল নম্বর -০১৯১৫১১৮৫৮৭,০১৭৮৯৩৮৫১২৭
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন