চরফ্যাশন(ভোলা)প্রতিনিধি।।
মাদ্রাসার অধ্যক্ষ জন্ম গ্রহণ করার ১২ বছর পুর্বে তার নামে চরফ্যাশন উপজেলার দক্ষিণ আইচা থানার চর ফারুকী মৌজায় ৩ একর জমি বন্দোবস্ত নেওয়ার প্রমান পাওয়া গেছে। একই সাথে তার স্ত্রী ও সন্তানের নামেও ভুমিহীন দেখিয়ে আরো ৬ একর জমি নিয়েছেন। চরফ্যাশনের হালিমাবাদ ও তজুমদ্দিন উপজেলার চাচড়া গ্রামেও তাদের নামে একাধিক বন্দোবস্তীয় জমি থাকার প্রমান মিলেছে ।
এমন কান্ডটি ঘটিয়েছেন তজুমদ্দিন উপজেলার চাচড়া ইউনিয়নের ফাযিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মাওলানা ছালাউদ্দিন ।
চাচড়া ফাযিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মাওলানা ছালাউদ্দিন এর ভোটার আইডি কার্ড অনুযায়ী তার জন্ম ৫ মে ১৯৭১ সালে যার নং ০৯১৯১৩৮৬২২৩২৫কিন্তু তিনি জাল জালিয়াতি করে ১৯৫৯ সালে তিনি তার স্ত্রী নুরনাহার বেগম ও ছেলে জোনায়েদ এর নামে ৩ একর করে ৯ একর জমি বন্দোবস্ত নেন। এছাড়াও আবারও নিজেকে ভুমিহীন দেখিয়ে ও মিথ্যা জন্ম সনদ দিয়ে দক্ষিণ আইচায় ২০০৫-৬ সালে মিসকেইচ নং এফ ৩৪১৫ জেএল ১০২, তৌজি ৩৪, খতিয়ান নং ২১৪৭ যার কবুলিয়ত রেজি: নং ৫১২৫ তারিখ ৯ আগষ্ঠ ২০০৬ সালে সম্পাদন করে ১.৫০ একর জমির মালিক হন।
চরফ্যাশন উপজেলা সহকারী কমিশনার ভুমি আবু আবদুল্লাহ খাঁন বলেন, জন্মের আগে নেয়া বন্দোবস্তীয় ভুমি আইন মোতাবেক সম্পুন্ন মিথ্যা জাল জালিয়াতীর সামিল। লিখিত অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
এম,নোমান চৌধুরী
চরফ্যাশন প্রতিনিধি
ভোলা
০১৭১৪-৬৯৭১৩৮



কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন